![নাদির শাহ থেমে গেলেন (হার্ডকভার) নাদির শাহ থেমে গেলেন (হার্ডকভার)](https://fs.pbs.com.bd/DIR/Com/PBS/Product/ImageDetails/2500345.jpg)
৳ ৬৫০ ৳ ৫৮৫
|
১০% ছাড়
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
![](/images/delivary/book_details_delivery/home_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/cash_on_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/fast_delivery.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/happy_return.png)
![](/images/delivary/book_details_delivery/help_line.png)
ভারতের পশ্চিম সীমান্তে কালবৈশাখীর করাল মেঘের মতো নাদির শাহের আবির্ভাব ঘটেছে। আর দু-তিনদিনের মধ্যেই ঝড় হয়ে সে আছড়ে পড়বে দিল্লির বুকে। দিল্লির শাসক মুহম্মদ শাহ রঙ্গিলার সেদিকে বিশেষ নজর নেই। কিন্তু হুকুমতের দায় শুধুমাত্র বাদশাহ আলমের নয়, নেপথ্যে থাকা হাকিম-আমলারাও দেশের প্রতি দায়বদ্ধ।
রঙ্গিলার উজিররা অবশ্য সবাই সুযোগসন্ধানী। তারা নাদিরের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে নারাজ। নিয়মরক্ষা গোছের কথা বলে দিল যে, নাদিরের দিল্লি আক্রমণকে যদি আরও দশ দিন পিছিয়ে দেওয়া যায়, তাহলে একটা বন্দোবস্ত করা যাবে।
হিন্দুস্তানকে রক্ষা করার মরণপণ চেষ্টায় এগিয়ে এলেন এক নির্ভীক, বৃদ্ধ জাসুস। সঙ্গে আছে তাঁর তিন সুযোগ্য শিষ্য। প্রত্যেকের বুকে অদম্য সাহস, মস্তিষ্ক ক্ষুরধার। গুরুর অভিজ্ঞতার সঙ্গে শিষ্যদের তারুণ্যের মিশেলে তৈরি হল হিমালয় সমান প্রাচীর। পারবে কি তারা নাদিরকে অন্তত দশটা দিনের জন্য থামাতে?...
অভীক মুখোপাধ্যায়ের নতুন রোমহর্ষক ঐতিহাসিক উপন্যাস 'নাদির শাহ থেমে গেলেন'।
Title | : | নাদির শাহ থেমে গেলেন |
Author | : | অভীক মুখোপাধ্যায় |
Publisher | : | পত্রভারতী |
ISBN | : | 9789395635868 |
Edition | : | 1st Published, 2024 |
Number of Pages | : | 208 |
Country | : | India |
Language | : | Bengali |
অভীক মুখোপাধ্যায় একজন ভারতীয় সিনেমাটোগ্রাফার। তিনি মূলত বাংলা ও হিন্দি ছবিতে কাজ করেন। তিনি পশ্চিমবঙ্গের কালিম্পংয়ে ৪ মে ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মধুজা মুখোপাধ্যায়কে বিয়ে করেছেন। তিনি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়াতে সিনেমাটোগ্রাফি পড়ার জন্য যান। তিনি 'পাতালঘর (২০০৩)', 'ভালো থেকো (২০০৪)' এবং 'আন্তাহীন (২০০৯)'-এর জন্য তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অভ্যর্থনাকারী। তিনি ২০২১ সালে 'গুলাবো সিতাবো'-এর জন্য সেরা সিনেমাটোগ্রাফির জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কারও পেয়েছিলেন। তার আরও কিছু কাজ হল 'আসুখ (১৯৯৯)', 'তিতলি (২০০২)', 'বান্টি অর বাবলি (২০০৫)', 'খেলা (২০০৮)', 'সানগ্লাস (২০১৩)', 'কিল দিল (২০১৪)', 'পিঙ্ক (২০১৬)', 'অক্টোবর (২০১৮)', 'বদলা (২০১৯)', 'সরদার উধম (২০২১)', 'বরুণবাবুর বন্ধু (২০২০)', 'দ্য ভায়োলিন প্লেয়ার (২০১৬)&
If you found any incorrect information please report us